রাজধানীর রাস্তায় এখন হরহামেশাই চোখে পড়ে বাইসাইকেলের। ব্যক্তিগত গাড়ি, বাস কিংবা মোটরসাইকেলের গতির ভিড়ে এখন অনেকেই বেছে নিচ্ছেন দ্বিচক্রযানটি। সাইকেল চালকরা বলছেন, সাইকেলের মাধ্যমে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪’শ টাকা আয় হচ্ছে। করোনাকালে হোম ডেলিভারি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আর ডেলিভারি বয়ের জন্য এই বাহন এখন সময়ের প্রয়োজন।
রাজধানীর বংশাল পাইকারি সাইকেল বাজার। ছোট-বড় অন্তত তিনশো দোকান। এসব দোকানে এখন দম ফেলার সময় নেই কর্মচারীদের। অন্যসময়ে ছোটদের সাইকেল বেশি বিক্রি হলেও এখন সব বয়সীরা আসছেন এটি কিনতে।
বিক্রেতারা বলছেন, আগে যেখানে সাইকেল দুই থেকে তিনটি বিক্রি হতো তা এখন ৮টির বেশি বিক্রি হতো। আগে সাইকেল ছোটদের বিক্রি হলেও এখন সব বয়সীদের সাইকেল বিক্রি হচ্ছে। তবে দাম নিয়ে অসন্তোষ রয়েছে ক্রেতাদের। করোনাদুর্যোগের সময় দাম কমানোর দাবি তাদের।
ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, বাজেটে বাইসাইকেলের যন্ত্রাংশ আমদানিতে শুল্ক বাড়ানো হলে দাম কমার কোন সম্ভাবনা নেই। বাংলাদেশ বাইসাইকেল মার্চেন্ট এসেম্বিলিং এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. হাবিবুল ইসলাম বলেন, সাইকেলের ডিউটিটা কমানো উচিত ছিল। একজন নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে চলে আসে তাহলে বিক্রি বাড়বে। গিয়ার ছাড়া ৬ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা এবং গিয়ার সহ প্রতিটি সাইকেল পাওয়া যাবে ৯ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত দামের
@ SOMOYBNGLAR # কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য।