মোঃ রুবেল ইসলাম তাহমিদ মাওয়া মুন্সীগঞ্জ
মেদিনী মন্ডল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধানণ সম্পাদক এবং নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান হাজী আশরাফ হোসেন খান। সফল চেয়ারম্যান হওয়া একটা ‘স্বপ্ন’। কিন্তু স্বপ্নের পথে পা বাড়ালেই একের পর এক আসতে থাকে এপথে প্রতিবন্ধকতা। যিনি এসব প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে পেছনে না তাকিয়ে এগিয়ে যাবেন তিনি” হবেন সফল। আজ এমনই একজন সমাজ সেবকের কথা বলছি -যিনি অনেক বাধা ও প্রতিবন্ধকতা ডিঙিয়ে একজন সফল জনপ্রিয় চেয়ারম্যান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং উপজেলার মেদিনী মন্ডল ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তিনি আজ সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছেন অনেক আগে থেকেই।
তার পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছাশক্তি, একাগ্রতা আর প্রতিভার সমন্বয়ে সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন, স্থানীয় সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সঠিক ও সুচারুভাবে বাস্তবায়ন, সর্বোপরি শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের জন্য এবং তার নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের জয়লাভের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন নিজ ইউনিয়নে। এরইমধ্যে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ঘিরে প্রচার-প্রচারণায় নিজেদের প্রার্থী হিসেবে জানান দিচ্ছেন সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। ইতোমধ্যে শুরু করেছেন গণসংযোগ। পোস্টার লিফলেট সাটিয়ে দোয়া চাইছেন অনেকে। এতে পিছিয়ে নেই মেদিনী মন্ডল ইউনিয়নের সম্ভাব্য প্রার্থীরাও। মাওয়া ,কান্দিপাড়া যশোলদিয়ার,বাসিন্দারা জানান, দিন যতই ঘনিয়ে আসছে এলাকার ভোটারদের মাঝে নির্বাচনী উত্তাপ ততই বাড়ছে। কে হচ্ছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী, কে নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়ন হবে সর্বত্রই- চলছে আলোচনা সমালোচনা। মেদিনী মন্ডল ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে জনমত জরিপে এগিয়ে রয়েছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজ সেবক, জনদরদী এবং টানা –গেলবার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধানণ সম্পাদক ও নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান হাজী আশরাফ হোসেন খান।
স্থানীয়রা জানান, আশরাফ হোসেন খান সাধারণ ভোটারদের সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে মতবিনিময়সহ গণসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন। তিনি করোনাকালীন সময়ে সরকারি বরাদ্দ দিয়েছেন এবং ব্যক্তিগতভাবেও প্রচুর সহায়তা করেছেন গরীব-দুঃখীদের। সরকারি অনুদানের মধ্যে বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা, সরকারি ঘর, বিভিন্ন ধরনের ত্রাণ তিনি শতভাগ সততার সঙ্গে যাচাই বাছাই করে দিয়েছেন। মেদিনী মন্ডল ইউনিয়নের এক তরুণ বলেন, চেয়ারম্যান বৃদ্ধ থেকে তরুণ- সব বয়সী মানুষের সবার সঙ্গে নিবিড়ভাবে মেশেন, মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করেন উটতি বয়সেরও ছাত্রদের সংঙ্গে বন্ধু বান্দবের মতো। অপরিচিত মানুষও তার কাছে গেলে মনে করার সুযোগ পাবেন না যে উনি একজন চেয়ারম্যান এবং অপরিচিত। তারুণ্যের প্রতীক এ ব্যক্তি তার বয়স ও অভিজ্ঞতা দুটিকেই হার মানিয়েছেন। তার কর্মকাণ্ডে মনে হয় অনেক অভিজ্ঞতা রয়েছে,তার গ্রামের বাসিন্দারা জানান, ন্যায়বিচারক। গতবারের চেয়ারম্যান মেয়াদে কেউ কখনো তার বিচার ব্যবস্থাপনায় অসন্তুষ্ট হননি। তিনি সমাজ সেবক, ইউনিয়নে দানবীর হিসেবে পরিচিত।
মেদিনী মন্ডল গ্রামের নাদিম মাহমুদ ও কান্দিপাড়ার গ্রামের মাসুম সহ যশোলদিয়ার এক প্রবীণ ব্যক্তির সাথে কথা হলে বলেন, হাজী আশরাফ হোসেন খান । গত মেয়াদে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ইউনিয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। তিনি সরকারি প্রকল্পগুলো শতভাগ সততার সঙ্গে বাস্তবায়ন করেছেন।সেসব কাজ সম্পাদন করতে গিয়ে কোথাও কোনো ঘাটতি থাকলে তিনি নিজের অর্থ ডোনেশন করেন থাকেন, আমরা এমনটাই দেখে আসছি। ইউনিয়ন যুবলীগের নেতা শেখ জামান বলেন, ‘পদ্মা সেতুর জন্য যখন জমি অধিগ্রহণ হয়, বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্নভাবে মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমি একজন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি। আশরাফ হোসেন চেয়ারম্যান মাঠে থেকে মানুষজনকে বুঝিয়েছেন যে পদ্মা সেতু আমাদের এলাকার স্বার্থে হবে, এটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রকল্প। মানুষকে বুঝিয়ে তিনি সরকারি কাজগুলো আদায় করে নিয়েছেন। যখন যেখানে মানুষের সহযোগিতার প্রয়োজন হয়েছে তিনি করেছেন। কোনো কাজের বিনিময়ে কখনো কারও কাছ থেকে তিনি এক টাকাও নেননি। এটা হলফ করে বলা যাবে। আমি যতটুকু দেখেছি, চেয়ারম্যান হিসেবে তিনি শতভাগ ফেয়ার কাজ করেছেন।’ নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালে দেশে প্রথম করোনা সংক্রমণ শুরু হলে সরকার যখন লকডাউন দেয়, মানুষের কোনো কাজকর্ম ছিল না- সে সময় রাতের অন্ধকারে দুই হাজার পরিবারকে ২৫ কেজির এক বস্তা করে চাল, তেল, ডাল, চিনি দিয়ে সহায়তার করেছেন যারা লজ্জায় কারও কাছে হাত পাততে পারেন না, তাদের জন্য ব্যক্তিগত উদ্যোগে এই খাদ্যসামগ্রী পাঠিয়েছেন তিনি তারা নিজ অর্থে। চেয়ারম্যান হিসেবে সফলতা পাওয়ায় লৌহজং উপজেলার সর্বত্র সম্মানিত হচ্ছেন। প্রথম থেকে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রেখে সাধারণ মানুষের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছেন তিনি। এলাকার হতদরিদ্র মানুষের উন্নয়নে তার নিরন্তর প্রয়াস সব মহলেই প্রশংসা কুড়িয়েছে। রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য সেবায় বিশেষ অবদান, সামাজিক উন্নয়নসহ বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে এলাকায় নিজের মুখ উজ্জ্বল করেছেন। তার সাথে দলের ভাবমূর্তি উন্নত হয়েছে। এবারের নির্বাচনেও নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন দেওয়া হলে তিনি বিপুল ভোটে আবারও চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মেদিনী মন্ডল ইউনিয়নের বাসিন্দারা।চেয়ারম্যান হাজী আশরাফ হোসেন খান। বলেন, ‘পারিবারিকভাবে আমরা আওয়ামী লীগ করে থাকি। আমার আগের এর যোগ্য উত্তরসুরীগন আওয়ামী লীগ করতেন। আমার ভাই বোন সবাই আওয়ামী লীগ করেন। সেইসূত্রে আমি আওয়ামী লীগের সমর্থক ছিলাম। ছাত্র জীবনেও ছাত্রলীগের সঙ্গে কাজ করেছি। ২০০৭ সাল থেকে আমি মেদিনী মন্ডল ইউনিয়নের এক জন কর্মি হিসেবে দায়িত্ব পালন শুরু করি খুব লাগাতার ভাবে। কিছুদিন পরে আমাকে সাধানণ সম্পাদক হিসেবে নির্বাচন করেন মুন্সীগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক এবং স্বয়ং আমাদের এমপি মহোদয়। সেই থেকে আজ পর্যন্ত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধানণ সম্পাদক হিসেবেই দায়িত্ব পালন করছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘লৌহজং উপজেলা এক বাজে রূপধারণ করেছিল গত সময়ে সরকার। এখানে আওয়ামী লীগকে কখনোই জেতানো যেত না। কিন্তু ২০০৮ সালে আমরা আসার পর থেকে আওয়ামী লীগকে যেভাবে শক্তিশালী করে তুলেছি তা আজ পর্যন্ত অব্যাহত আছে। অন্যান্য দলের কাছে আওয়ামী লীগ এখন ঈর্ষা করার মতো দল হয়ে দাঁড়িয়েছে। আমি যখন থেকে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব পালন করি তারপর থেকে আমার ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র আধিপত্য তৈরি হয়েছে। এ কারণে বিএনপির নেতাকর্মীরা ঈর্ষান্বিত হয়ে আছে।’তিনি আরো বলেন, ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা লীগ এবং অঙ্গসংগঠনগুলোর সঙ্গে একহয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আমরা কাজ করি। ২০০৮ সাল থেকে তিনটা উপজেলা নির্বাচন করেছি, তিনটা জাতীয় নির্বাচন করেছি, আমার একটা নির্বাচন করেছি আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে এবং জয় লাভ করেছি।‘চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ইউনিয়নের উন্নয়নে আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি। সরকারি প্রকল্প সঠিকভাবে বাস্তবায়ন ও সরকারি বরাদ্দ সুষ্ঠু বণ্টনের পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবেও আমি মানুষের পাশে দাঁড়াই সব সময়। আমি ইউনিয়নের উন্নয়নে শত শত সরকারি টিউবওয়েল ও পাকা পায়খানা স্থাপন করে দিয়েছি গরীব মানুষের জন্য। যেখানে এগুলো প্রয়োজন, সেখানেই করে দিয়েছি এবং সততার সঙ্গে কাজ করেছি। কখনো মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করিনি। ইউনিয়নবাসী আমাকে ভালোবেসে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত করেছেন। আগামীতেও সুযোগ পেলে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখবো ইনশাআল্লাহ। আশরাফ হোসেন খান মেদিনী মন্ডল ইউনিয়নকে আরও এগিয়ে নেওয়ার স্বপ্ন দেখেন।ইউনিয়নে আরও বেশি তরুণ উদ্যোক্তা সৃষ্টি ও মেধা যাচাইয়ে বিশেষ ভূমিকা রাখতে চান এবং মেদিনী মন্ডল ইউনিয়নকে একটি মডেল ইউনিয়ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান তিনি। কথাহয় কান্দিপাড়া আওয়ামীলীগের অন্যতম নেতা মোঃ আবুল কাশেম সাহেবের সাথে তিনি জানানএই সফল মানুষটি দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে প্রতিটি মানুষের বিপদ আপদে ছুটে যান। এলাকায় তিনি একজন সাদা মনের উদার মানসিকতার মানুষ হিসেবে ইতিমধ্যে পরিচিতি লাভ করেছেন। সকল দু:খ দুর্দশায় তাঁকে সহজেই পাশে পাওয়া যায়। মেধা,কর্ম প্রয়াস শ্রম ও অধ্যাবশায়ের মাধ্যমে ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা অর্জনের মধ্য দিয়ে তিনি নিজেকে গড়েছেন পরিশীলিতভাবে এক উজ্জ্বল অধ্যায়ে। এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে তিনি সব সময় সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। সর্বোপরি গরীব মেহনতী মানুষের প্রকৃত জনদরদী হিসেবে তিনি এলাকায় ব্যাপক পরিচিত ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পারিবারিক ঐতিহ্য অনুযায়ী ছোট বেলা থেকেই একজন সহজ-সরল-সৎ মনের অধিকারী ও মেধাবী মানুষ। যার ফলে উপজেলার ইউনিয়ন বাসী তাকে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মেদিনীমন্ডল ইউনিয়ন নেতা মোঃ আবুল কাশেম সাহেবের আরো জানান,মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মেদিনী মন্ডল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ্জ মো. আশরাফ হোসেন খান। উপজেলা প্রশাসনের মুল্যায়নের ভিত্তিতে তিনি শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। গত ১৭ইজুন ২০২১ মঙ্গলবার মুন্সিগঞ্জ জেলা সার্কিট হাউজে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যামে তার হাতে শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যানের সম্মাননা স্মারক তুলে দেন জেলা প্রশাসক মো. মুনিরুজ্জামান তালুকদার। আশরাফ হোসেন খান গত ১৮ বছর যাবত উপজেলার মেদিনীমন্ডল ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে পুরু দায়িত্ব পালন করে আসছেন। করোনা মহামারি কালিন সময় থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত তিনি মানবতার সেবায় নিজেকে উজার করে দিয়েছেন জনসেবায়। এ ছাড়া মুন্সিগঞ্জ-২ আসনের সাংসদ অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলির নির্দেশে মানবতার সেবায় নিজেকে আত্ম নিয়োগ করেছেন। সকাল সন্ধ্যা ছুটে চলেছেন অসহায় মানুষের খোজ খবর নিতে। শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যানের সম্মাননা স্মারকটি তিনি এই ইউনিয়ন বাসিকে উৎস্বর্গ করেছেন। তার দাবি মানীয় সাংসদ অধ্যাপিকা সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি আমার প্রেরনার মূল উৎর্স তার কাছ থেকেই আমি জনসেবার ব্রত নিয়েছি আর সাথে আছে আমার এলাকাবাসি। এলাকাবাসির সহযোগিতায় সামনে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখে এই তারুন্যে প্রতীক আশরাফ হোসেন খান। নদী ভাঙ্গন, বন্যা, দুর্যোগ আর মহামারিতে তিনি সর্বদাই সাধারন অসহায় খেটে খাওয়া মানুষ গুলোর উৎসাহ যোগিয়েছেন প্রতিনিয়ত। তাই লৌহজং উপজেলার মেদিনীমন্ডল ইউনিয়নের জনগনের ভালবাসার আরেক নাম আশরাফ হোসেন খান।
@ SOMOYBNGLAR # কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য।