নাড়ির টানে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে। ঈদযাত্রায় বাড়তে শুরু করেছে ভোগান্তি।
রুবেল ইসলাম তাহমিদ লৌহজং মুন্সীগঞ্জ।
ঈদযাত্রায় বাড়তে শুরু করেছে ভোগান্তি শিমুলিয়া ঘাট দিয়ে নাড়ির টানে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন শুরু করেছেন। পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করতে রাজধানীবাসী। আগামী কয়েকদিন দৈনিক প্রায় ৫০ হাজার যাত্রী ঢাকা থেকে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলগামী প্রায় ২৩জেলার ঈদযাত্রায় ফেরিতে ঘরমুখো মানুষ।বিভিন্ন অঞ্চলের উদ্দেশে যাত্রা করবেন। বুধবার (২৭ এপ্রিল) ভোর থেকেই আনুষ্ঠানিক ঈদযাত্রা শুরু হয়। মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়াঘাটে প্রতিবছরের মতো ঘর মুখো মানুষের।
ভোর ৬টায় ঘাট এলাকায় ঈদযাত্রা মানুষের চাপ বাড়তে থাকে। তবে এর আগেই ভোর ৫টা ২০ মিনিটে ঘাট থেকে ছেড়ে গেছে ফেরি কুঞ্জলতা প্রচুর পরিমাণ যাত্রিনিয়ে, এ ভাবেই শুরু হয় আজ থেকে ঈদযাত্রা। এদিকে প্রথম দিনের প্রথম বিলম্বে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ঘরমুখো মানুষ। যাত্রীরা বলছেন, শুরুর দিন থেকেই এমন দেরি ঘাট থেকে সময় মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবোনা এতে বিপর্যয়ে পড়বো এবছর ও ।সকাল থেকে শত শত গাড়ি ঘাটে এগুলো কখন ফেরিতে উঠবো বলা মসকিল জানান,চালক মোঃ জাকির হোসাইন মালেক তিনি আরো বলেন। কম করে হলেও ১৫টি ফেরি সচল হলে যাত্রী দুর্ভোগ কম হবে এ ঘাটে ।গত বছর ১৬-১৭টি ফেরি ছিলো চলাচলে তাতেও মানুষকে দুর্ভোগে পড়তে দেখা গেছে। ঘাটে এ বছর ভারী যানবাহন এ নৌরুট দিয়ে পার হচ্ছে না। কিন্তু এখনো মানুষের চাপ পুরোপরি পড়েনি। তাতেই যদি এমন সমস্যা হয় তাহলে ঈদের আগেতো মানুষের দুর্ভোগের সীমা থাকবে না ঘাটে। এখানে এবারও কমপক্ষ ১৬টি ফেরি সচল হলে যাত্রীর চাপ কিছুটা সামাল দেওয়া যেতে পারে হয়তো। বিষয়টি সংশ্লিষ্টরা দেখলে ভালো হতো।এদিকে ঘাটে ফেরির পাশাপাশি নৌরুটে ৮৭ টি লঞ্চ ও ২৫০ টি স্পিডবোট সচল রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিএ শিমুলিয়া নদী বন্দরের নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের পরিদর্শক মো. সোলাইমান হোসেন। ঈদযাত্রায় ভোগান্তি এড়াতে নৌরুটে পর্যাপ্ত ফেরি ও শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুট ২৪ ঘণ্টা সচলের দাবি ফেরির যাত্রীদের। অনেকেই বলছে ভোর ৫টায় ঘাটে এসেছি ঘাটে ফেরিতে উঠতে লাগলো ৪ ঘন্টা সময়।