মোঃ রুবেল ইসলাম তাহমিদ মাওয়া থেকে.
মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার কনকসার ইউনিয়নের,ও নাগেরহাট গ্রামের মোট ১০ টি পরিবারকে বাধ্যতামূলক হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠানো হয়েছে।
সারাদেশের মহামারী করোনা ভাইরাসের আক্রমণাত্মক এর কারণে। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গতকাল সোমবার (৬ এপ্রিল) এগ্রামের জনাব ওহাব দেওয়ান (৬২), নামের এক ব্যক্তির ঢাকায় মৃত্যু হয়েছে। তিনি মারা যাওয়ার কয়েকদিন আগে নিজ গ্রামের বাড়ি কনকসারে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করতে আসেন এবং রাত্রিযাপন করেন গ্রামের বাড়িতে। এ কারনে তার সংস্পর্শে আসা ৭ টি পরিবারকে লকডাউন করা হয়েছে। এছাড়াও গত (৩ এপ্রিল) নাগেরহাট গ্রামের বাসিন্দা হাজী হারুন বেপারী (৬৫) একই কারনে ঢাকাতে মৃত্যুবরণ করেন ।
পরবর্তীতে আইইডিসিআর থেকে তার নমুনা সংগ্রহ পূর্বক পরীক্ষা করেলে জানা যায় তিনিও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত ছিলেন। পরে তার লাশ সাতঘড়িয়া কবরস্থানে দাফন করা হয়। এসময় মৃত্যব্যক্তির গোসল করানো ব্যক্তিসহ আরও ০৩ টি পরিবারকে বাধ্যতামূলক হোম কোয়ারেন্টাইনে পাঠান। লৌহজং উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মোহাম্মদ কাবিরুল ইসলাম খান। বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
এসময় সাতঘড়িয়া কবরস্থান মসজিদটিও লকডাউন করা করে নিবার্হী ম্যাজিষ্ট্রেট। এদিকে এ ঘটনায় মৃত ওহাব দেওয়ান লৌহজংয়ের কনকসারের মৃত. মঙ্গল দেওয়ান এর ছেলে। এবং মৃত হারুন বেপারী (৬৫) সে লৌহজং উপজেলার নাগেরহাট গ্রামের হাজী জলিল বেপারীর ছেলে উক্ত পরিবার গুলো লকডাউন কালে উপস্থিত ছিলেন লৌহজং উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ ওসমান গণি , উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ শামীম আহমেদ,লৌহজং থানা পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) সেলিম রেজা। লকডাউনের বিষয়টি নিশ্চিত করে নিবার্হী কর্মকর্তা আরো জানান” করোনা আক্রান্তে মৃত্যুর এমন তথ্য পাওয়া সাথে সাথে তদন্ত করে কোন কোন পরিবার তাদেরর সংস্পর্শে এসেছে তাদেরকে নিজ বাড়ীতে হোম কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করা হয়েছে। পরবর্তিতে আরো পরিবারের তথ্য পেলে সরকারি নিয়ম মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হবে।##