স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট| মোঃ রুবেল ইসলাম তাহমিদ “ মাওয়া- মুন্সীগঞ্জ থেকেঃ
লৌহজংয়ে করোনা আক্রান্ত রোগীকে ঢাকায় কুর্মিটোলা করোনা হাসপাতালে,প্রেরণ ও আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়ির ৬টি পরিবার ও কমিউনিটি ক্লিনিকের সি,এইচ,সি,পি হালিমা আক্তার কেও লকডাউন করেছনে,উপজেলা প্রশাসন।
কোভিড-১৯ রোগীর সংস্পর্শে আসায় ওই উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারসহ ৬টি পরিবারকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়েছে এবং বন্ধ করা হয়েছে নাগেরহাট কমিউনিটি ক্লিনিক। করোনাভাইরাস শনাক্ত হবার পর উপজেলা প্রশাসন এ ব্যবস্থ্য নেয়।
উল্লেখ্য সোমবার ১৩ এপ্রিল সকালে করোনায় মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার কনকসার ইউনিয়নের নাগেরহাট গ্রামে ১জন করোনা ভাইরাসের পুরুষ রুগী সনাক্ত হয় ।
লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাবিরুল ইসলাম খান গ্রামটি ঘুরে এসে বলেন, “কয়েকদিন আগে নারায়নগঞ্জ থেকে পালিয়ে আসা এক ব্যক্তি করোনাভাইরাস আক্রান্ত বলে সোমবার আইইডিসিআরের রিপোর্ট থেকে জানতে পারি। পরে ওই বাড়ির কাছে গিয়ে ওই ব্যক্তির সংস্পর্শে আসা ছয়টি পরিবারকে বাড়িতেই আইসোলেশনের ব্যবস্থা করেছি।”
লৌহজং থানা অফিসার ইনচার্জ আলমগীর হোসাইন , জানান, আক্রান্ত ব্যাক্তির নমুনা পরীক্ষার ফলাফল পজিটিভ পাওয়া যায়, সে নারায়ণগঞ্জে বসবাস করতেন । গত মঙ্গলবার নিজ বাড়ী নাগের হাটে রাস্তা ঘাট বন্ধ থাকায় অনেক কস্ট করে ট্রলারে ও ,রিক্সায় যোগে, কিছু পথ পায়ে হেটে এলাকায় এসেছেন ।খবর পেয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ১১ এপ্রিল নমুনা সংগ্রহ করে নেয়া হয় । উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নমুনা সংগ্রহ করে নেয়ার সময় তাকে কোয়ারেন্টাইনে রেখে যান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ। তিনি আরো বলেন লকডাউনে থাকা ব্যক্তিদের খাবারের ব্যবস্হা উপজেলা প্রশাসন করবেন আস্বস্হ করেছেন ।