৬৩৬ নং কার্ডধারী হলেন ইব্রাহিম পাটওয়ারী ওই মেম্বারের বড় ভাই
৬৩৯ ইমরান পাটওয়ারী বড় ভাই এর ছেলে
৬৫৩ তানজিলা বেগম ছোট ভাই এর বউ
৬৫৪ ইয়াদ মুন্সী মামাত ভাই
৬৬৫ রুমান পাটওয়ারী ছেলে
৬৬৬ মোছাঃ রুমী খানম মেয়ে
৬৭৯ জুবায়ের পাটওয়ারী চাচাত ভাই।
তালিকার কথা স্বীকার করে মেম্বার কামরুল পাটওয়ারী বলেন, এরা সবাই গরীব মানুষ। তাই তাদের নাম তালিকায় দিয়েছি। আপনি খোঁজ নিয়ে দেখেন। নিজেদের মধ্যে এতোগুলো কার্ড দেওয়া যায় কি-না এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, না এভাবে কার্ড করা যায়না, আপনারা যেটা ভালো মনে হয় করেন। ছেলের নাম কেন দিয়েছেন এ প্রশ্নের জবাবে ওই মেম্বার বলেন, ছেলেটা ভিন্ন (আলাদা) খায়। কাজ-কর্ম নেই বেকার তাই ওর নামটি দিয়েছি। এব্যাপারের যদুনন্দী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: আবুল খায়ের মুন্সী বলেন, আসলেই এটা করা ঠিক হয়নি। তবে এব্যাপারে ওই মেম্বারের বিরুদ্ধে আমার কাছে এলাকা থেকে আপত্তি দিলে আমি ইউএনও স্যারকে ব্যবস্থা নিতে জানাবো। তিনি বলেন, রেশনের ব্যাপারে উপজেলায় একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে তারাই যাচাই-বাছাই করে অনুমোদন দিয়েছে। সালথা উপজেলার ইউএনও মোহাম্মদ হাসিব সরকার বলেন, আমিও এব্যাপারে কিছু তথ্য পেয়েছি। বিষয়টি যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।