ভিডিও সহ

মোঃ রুবেল ইসলাম.তাহমিদ, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, (মুন্সীগঞ্জ থেকে)

মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ের শিমুলিয়া ফেরি ঘাটে ঢাকামুখি যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। ফেরিঘাট আর রিকশা-অটো স্ট্যান্ডেও স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশি ভিড়। বৃহস্পতিবার (৭ মে)  সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘাট এলাকায় এ অবস্থা দেখা যায়। গার্মেন্টকর্মীদের সাথে ঢাকামুখি ব্যবসায়ীরাও যুক্ত হয়েছেন। ফলে ফেরি ঘাটে লোকসমাগম বেড়েছে আগের তুলনায় অনেক বেশি। বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম মো. শফিকুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার (৭ মে) সকালে শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌরুটে ফেরিতে করে সহস্রাধিক মানুষ পারাপার করছে। মার্কেট খুলে দেওয়ার ঘোষণায় যাত্রীরা দক্ষিণবঙ্গ থেকে ঢাকামুখি হতে শুরু করেছে।প্রতিটি ফেরিতেই উপচে পড়া মানুষ আসছে। তিল ধারণের ঠাঁই নেই যানবাহনের স্ট্যান্ডগুলোতেও। ফেরিতে যেমন চাপাচাপি আর গাদাগাদি করে শিমুলিয়া ঘাটে আসছে। একই অবস্থা যানবাহনের স্ট্যান্ডেও। মাওয়া নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ পরিদর্শক সিরাজুল কবির জানান, সকাল থেকেই ঢাকামুখি যাত্রীদের ঢল দেখা গেছে। গার্মেন্টকর্মীদের ঢাকামুখী চলাকেও হার মানিয়েছে আজ সকালের যাত্রীর চাপ। নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ এখন ছুটছে ঢাকার কর্মস্থলে। করোনার কোনো ভয় নেই তাদের মাঝে। মনে হচ্ছিল ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে তারা ছুটছে স্বজনদের কাছে। মাওয়া ট্রাফিক জোনের টিআই হিলাল উদ্দিন জানান, ঘাটে বাস না থাকলেও অসংখ্য উবার ও পাঠাও এর মোটরসাইকেল আর গাড়ি যাত্রীদের ঢাকা নিচ্ছে। তবে তা অফলাইনে চলছে। সেই সাথে নসিমন, করিমন, টেম্পো, অটো, ইয়েলো ক্যাবসহ নানা ধরনের যানবাহনে যাত্রীরা ভেঙে ভেঙে বিকল্পপথে ঢাকা যাচ্ছেন। বিআইডাব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দিনে চার থেকে পাঁচটি ও রাতে সাত থেকে আটটি ফেরি চলাচল করছে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌ-রুটে।