কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের সী-গাল পয়েন্ট। বছরের এই সময় পয়েন্টটি পর্যটকে ভরা থাকলেও এখন পর্যটক শূন্য। খালি পড়ে রয়েছে সৈকতের কিটকটগুলো। বেকার সময় পার করছেন সৈকতের ফটোগ্রাফার, হকার ও বিচ বাইক চালকরা। একই অবস্থা সৈকতের বাকি পয়েন্টগুলোতেও। সৈকত পাড়ে রয়েছে এক হাজারের বেশি বার্মিজ দোকান। সৈকত পর্যটক শূন্য হয়ে পড়ায় দুঃশ্চিন্তা ভর করেছে দোকানিদের ওপর।
সৈকত তটে চেয়ার ভাড়া দেন এমন একজন বলেন, আমাদের সব চেয়ার খালি। পর্যটক তেমন আসেন না।
এক ফটোগ্রাফার বলেন, আগে আমরা ৭০০ থেকে ১ হাজার টাকার কাজ করতাম কিন্তু এখন তা হচ্ছে না। এখন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ম্যানেজ করাই আমাদের খুব কষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কক্সবাজারের সুগন্ধা পয়েন্টের তারকা মানের একটি হোটেলে করোনা ভাইরাস থেকে রক্ষায় সেখানে প্রবেশের সময় প্রত্যেক পর্যটককে হাত পরিষ্কারসহ নেয়া হয়েছে নানা সতর্কতা। কিন্তু করোনা ভাইরাসের কারণে অনেকেই বাতিল করেছেন হোটেলের অগ্রিম বুকিং।জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, করোনার কারণে পর্যটন এলাকার হোটেল, মোটেল ও রিসোর্টে সভা-সমাবেশ কিংবা অনুষ্ঠান আয়োজন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাসুদুর রহমান মোল্লা বলেন, সভা-সমাবেশ জাতীয় অনুষ্ঠানগুলো আমাদের এখান থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
@ SOMOYBNGLAR # কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য।