জানা যায়, কক্সবাজার পৌরসভার দরপত্রে সেতুটির নির্মাণ কাজ পেয়েছিলেন পৌরসভার ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এস আই এম আক্তার কামাল আজাদ। সম্প্রতি সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয়। সংযোগ সড়ক তৈরি করে আগামী মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিল। জানতে চাইলে সেতুর ঠিকাদার হিসেবে নিজেকে অস্বীকার করেন কাউন্সিলর আক্তার কামাল আজাদ। তবুও তিনি বলেন, ‘সাগরের পানি যাতে ব্রিজের গোড়ায় না আসে সে জন্য আমরা একটা বাঁধ দিয়েছিলাম। প্রচণ্ড বৃষ্টিতে বাধের মধ্যে সাত-আট ফুট পানি জমে যায়। পানি সরানোর জন্য বাঁধটির একটা অংশ কেটে দিলে স্রোত সৃষ্টি হয়। সেই স্রোতে সেতুটি ভেঙে গেছে।’ তাহলে সেতুটির ঠিকাদার কে জানতে চাইলে তিনি নাম জানাতে পারেননি।
এক নম্বর ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগ সভাপতি আতিকুল্লাহ কোম্পানি বলেন, ব্রিজটি নির্মাণে কোনো রড ব্যবহার করা হয়নি। গতকাল বুধবার বিকেল চারটার দিকে ব্রিজটি ভেঙে অর্ধেক অংশ পানিতে তলিয়ে গেছে। বাকি অংশে আমরা কোনো রডের ব্যবহার দেখিনি। শুধু সিমেন্ট দেখেছি। স্থানীয়রা জানান, ভেঙে যাওয়া ব্রিজটি থেকে মাত্র ৪০ ফুট দূরে জাপানের দাতা সংস্থা জাইকার অর্থায়নে আরও একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হচ্ছে। সেটি অক্ষত অবস্থায় রয়েছে।
@ SOMOYBNGLAR # কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য।